ঢাকা 7:05 pm, Wednesday, 18 December 2024

এলডিসি উত্তরণে মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন

Reporter Name
  • সর্বশেষ হালনাগাদ : 12:36:21 pm, Tuesday, 3 December 2024
  • / 525 Read Count

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় নিরাপত্তা ও পূর্বাভাস দেওয়ার ক্ষেত্রে বিরোধ নিষ্পত্তি নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এলডিসি উত্তরণের পরিবর্তনে আমাদের ব্যবসায়িক সংগঠন এবং মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকার স্থানীয় একটি হোটেলে ‘বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বিরোধ নিষ্পত্তি সংক্রান্ত জাতীয় কর্মশালার’ উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন তিনি।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি থেকে উত্তীর্ণ হতে চলেছে, যা আমাদের অর্থনৈতিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এই পরিবর্তনটি প্রচুর সুযোগ তৈরি করবে, তবে এর জন্য আমাদের ব্যবসায়িক সংগঠন এবং মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন।

তিনি বলেন, আমরা যতই এগিয়ে যাব, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ) এবং সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক আলোচনায় জড়িত হবে। এছাড়াও ইইউ, এসএএসইসি এবং আসিয়ানের মতো আঞ্চলিক ব্যবসায়িক গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হবে।

তিনি আরো বলেন, তিন দিনের কর্মশালা ডব্লিউটিওর নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের বোধগম্যতা বৃদ্ধি করবে এবং তাদের কাজে এই অর্জিত জ্ঞান প্রয়োগ করার সক্ষমতা উন্নত করবে।

শেয়ার করুন

ট্রাগস :

এলডিসি উত্তরণে মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন

সর্বশেষ হালনাগাদ : 12:36:21 pm, Tuesday, 3 December 2024

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় নিরাপত্তা ও পূর্বাভাস দেওয়ার ক্ষেত্রে বিরোধ নিষ্পত্তি নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এলডিসি উত্তরণের পরিবর্তনে আমাদের ব্যবসায়িক সংগঠন এবং মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে ঢাকার স্থানীয় একটি হোটেলে ‘বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বিরোধ নিষ্পত্তি সংক্রান্ত জাতীয় কর্মশালার’ উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন তিনি।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি থেকে উত্তীর্ণ হতে চলেছে, যা আমাদের অর্থনৈতিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এই পরিবর্তনটি প্রচুর সুযোগ তৈরি করবে, তবে এর জন্য আমাদের ব্যবসায়িক সংগঠন এবং মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন।

তিনি বলেন, আমরা যতই এগিয়ে যাব, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ) এবং সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক আলোচনায় জড়িত হবে। এছাড়াও ইইউ, এসএএসইসি এবং আসিয়ানের মতো আঞ্চলিক ব্যবসায়িক গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হবে।

তিনি আরো বলেন, তিন দিনের কর্মশালা ডব্লিউটিওর নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের বোধগম্যতা বৃদ্ধি করবে এবং তাদের কাজে এই অর্জিত জ্ঞান প্রয়োগ করার সক্ষমতা উন্নত করবে।